বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন এক আইনজীবী। কিন্তু তৎকালীন অন্তত তিনটি বেঞ্চে চেষ্টা করেও শুনানি করাতে পারেননি রিটকারী। বারবারই বিচারকেরা বিব্রত হয়েছেন। অবশেষে সেই রিটের শুনানি হলো।
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবারকে কেন ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহিন আলমের করা এক রিট আবেদনের শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জাম
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এর জেরে উত্তাল ছাত্র আন্দোলনের মুখে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ‘জরুরি বিজ্ঞপ্তি’ জারি করে বুয়েট প্রশাসন। এই ঘটনার চার বছর না পেরোতেই হাইকোর্টের আদেশে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি ফিরতে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার ঘটনায় বহিষ্কৃত আশিকুল ইসলাম বিটুর ক্লাসে অংশ নেওয়ার প্রতিবাদে ক্লাস বর্জন করে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদারের সামনে অবস্থান নিয়েছে।
সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালতে এ মামলা করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। বিকেলের দিকে আদালত মামলা খারিজ করে দেন
আজ দুই মামলায় ২৪ জনকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। অন্যদিকে প্রত্যেকের পক্ষে জামিনের আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। ২৪ জনকে কারাগার থেকে আদালতের হাজতখানাতেও নেওয়া হয়।
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিনের দায়ের করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম তাঁদের কারাগারে পাঠানো
বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে আবরার ফাহাদ স্মৃতি সংসদ আয়োজিত স্মরণসভায় শুক্রবার হামলার অভিযোগ ওঠে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শেরে বাংলা হলে ছাত্রলীগের নির্যাতনে মৃত্যুবরণ করা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। প্রকাশিত রেজাল্টে আবরার ফাইয়াজ ৪৫০ তম হয়ে যন্ত্রকৌশল বিভাগে সুযোগ পেয়েছেন
ছাত্রলীগের কোরাম রাজনীতি না করায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলন করছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
ছাত্রলীগের নির্মম নির্যাতনে নিহত বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র ও তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের ২৪তম জন্মদিন ছিল গতকাল শনিবার।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এস এম মাহমুদ সেতু খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেছেন। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আজ বুধবার এই আপিল দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলার ‘ডেথ রেফারেন্স’ হাইকোর্টে এসেছে। আজ বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় মামলার সব নথি এসেছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র সাইফুর রহমান।
বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০ শিক্ষার্থীর মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ঘোষণা করেছেন নিম্ন আদালত। একটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে একসঙ্গে ২০ ছাত্রের মৃত্যুদণ্ডের রায় নজিরবিহীন। উচ্চ আদালতে যদি এ র
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার হত্যা মামলার চেয়ে কম সময়ের মধ্যে রায় ঘোষণা হয়েছিল বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায়। তবে বিশ্বজিৎ হত্যার ৯ বছর, রায়ের ৮ বছর পরও এই হত্যাকাণ্ডের বিচার মেলেনি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ঝুলছে মামলাটি।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন আবরার ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ। আর মা রোকেয়া খাতুন ছিলেন কুষ্টিয়া শহরের বাসায়। ছেলে হত্যার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দুজনই। দুজনেরই চাওয়া, দ্রুত রায় কার্যকর হোক। আর এই রায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, ছাত্ররা এভাবে যেন সহপাঠীকে আর খুন করার সাহস না পায়।
আবরার হত্যাকাণ্ডের যে রায় হলো, সেটা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক একটি ঘটনা। বিচারাধীন মামলার একটি রায় দেওয়া হয়েছে এবং ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আমি